কিন্ডেল কেনার গল্প

কিন্ডেল কেনার গল্প

মানুষের জীবনে কিছু কিছু স্বপ্ন থাকে যা পূরণের যোগ্যতা, ক্ষমতা বা সামর্থ্য মানুষের থাকেনা। অন্তত একার থাকেনা। তবুও মানুষ স্বপ্নপ্রেমী। স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসে। আমিও তার ব্যতিক্রম নই। খুবই আগ্রহ এবং উৎসাহ নিয়ে লেখাটা লিখতে বসেছি। বিশাল একটা লেখা হতে পারে, আবার ছোটও হতে পারে। তবে সকল খুশি এবং উৎসাহ টের পাওয়া যাবে আমার লেখাটা পড়েই। যেই মানুষগুলোর হাত আছে, তাদের ক্রেডিটটা লেখার শেষে দিয়ে দেবো।

কিন্ডেল কেনার স্বপ্নটা গতবছর থেকেই আমার।কিন্তু ওইযে, সবসময় সামর্থ্য থাকেনা। তাই হয়ে ওঠেনি। স্বপ্ন যত পুরানো হতে থাকে, ততই স্বপ্নের প্রতি আগ্রহ কমে যেতে থাকে। আমারও তার ব্যতিক্রম হলোনা। আস্তে আস্তে ভুলে যেতে শুরু করলাম, আমার এরকম একটা স্বপ্ন ছিলো। হঠাৎ করেই জানুয়ারির ৫ তারিখ থেকেই আবার নাড়াচাড়া দেয় স্বপ্নটা। আমার পরিচিত কয়েকজন বড় ভাই, এবং ছোট ভাই প্রায় অনেককেই কিনতে দেখেছি তখন। নিউজ ফিড থেকে শুরু করে স্টোরি পর্যন্ত সবখানে। আমার স্বপ্ন পূরণের জন্য বরাবরই পাগলামি করি। এক্সট্রিম লেভেলের পাগলামি। এই সেকেন্ড ধাক্কাতেও তার প্রমাণ বেশ পেলাম। অনলাইনে ঘাটাঘাটি শুরু করলাম, বেশ কিছু শপকে মেসেজ দিতে শুরু করলাম, ইনফো নিলাম। কয়েকটা শপ দেখলাম EMI দিচ্ছে প্রোডাক্টে। একটা জিনিস একবারে কিনতে না পারলে এটার ব্যতিক্রম নেই। মনে মনে খুশি হলাম, আগ্রহী হয়ে উঠলাম। EMI সম্পর্কে জানার পরে বুঝতে পারলাম, এবার আমার দরকার একটা ক্রেডিট কার্ড। যেটা আমার ছিলোনা। এবারে মানুষজন খোঁজা শুরু করলাম যাদের ক্রেডিট কার্ড আছে, কেউ এগিয়ে এলোনা, মূলত চাইলোনা! যাদের আছে, বা যারা হেল্প করতে পারতো তারাও বাহানা দিয়ে না করে দিলো। আমি ১২ মাসের EMI-তে তাদের যা খরচ হবে তার চেয়ে বেশি দিতেও প্রস্তুত ছিলাম। তাদেরকে বলেছিলাম, প্রতি মাসেই আমি আপনাদেরটা শোধ করে দেবো, তবুও আমাকে দেখুন হেল্প করা যায় কিনা। কিন্তু তারা এগিয়ে এলোনা! ভেবেছিলো হয়তো, যার একবারে এতো টাকা দেয়ার সামর্থ্য নাই, সে স্বপ্ন দেখার যোগ্য না। অথবা, সে আমার টাকা শোধ করতেও পারবেনা! মোটামুটি যারা ক্লোজ ছিলো তাদের কথাতে আঘাত পাইনি। আঘাত পেয়েছিলাম যখন সবচেয়ে কাছের মানুষগুলোর থেকে সেভাবে সাপোর্টটা পাইনি। আমি আগেও বলেছি, বরাবরই পাগল আমি। স্বপ্ন পূরণ আমার কাছে পাগলামির লেভেলে পরে। যেটার প্রতি আপনার পাগলামি নেই, সেটা আপনার স্বপ্ন না। নিজের ক্লোজ মানুষজনদেরকে সেই পাগলামিতে সায় না দিতে দেখে খানিকটা হতাশ হয়েছিলাম বৈকি! তবে, বলে রাখা ভালো, এমন কারো উপরে হতাশ হইনি, যাদের আসলেও অ্যাবিলিটি নেই। যাদের অ্যাবিলিটি আছে, কিন্তু আমার স্বপ্নকে অন্তত সাপোর্ট বা গ্রহণযোগ্য বলতে আসেনি, সেই আঘাতটুকু নিতে পারিনি। মূলত, আঘাতের চাইতে বেশি অপমান হিসেবে নিতে লেগেছিলাম সেগুলো।

পাগলামি আরও বেড়ে গেলো। এই আঘাত, অপমান, হতাশা, কষ্ট জানতাম কিনেই শেষমেশ শেষ হবে। এবার ক্রেডিট কার্ডের বদলে ক্যাশে নিয়ে এলাম আইডিয়াটা। আমার মা সাপোর্ট দিলেন, আমার খালামনিরা দিলেন, আমার নানু দিলেন, আমার চাচা দিলেন, আমার বন্ধুরা দিলো, আমার ছোট ভাইয়েরা দিলো এবং দিলো এমন একজন যার নাম না বলাটা বাধ্যতামূলক এখন আমার জন্য। সবার সাপোর্টে পুরোটা আমার জন্য জোগাড় করাটা সহজ হয়ে গেলো। সময় লাগ

ক্রেডিট কার্ডের পাগলামিতে সায় প্রথম দিয়েছিলো আমার বন্ধু সৌরভ। আমি আবার আশা ফিরে পাই। তবে ক্যাশের আইডিয়াটা আসার পরে সেই আইডিয়াটুকু ড্রপ করে দিলাম আমি। তবুও ওর সাপোর্টটুকু একজন বন্ধুর সত্যিকারের সাপোর্ট হিসেবে যথেষ্ট ছিলো।

ভেবেছিলাম আরও সময় পাবো কিংবা লাগবে। কিন্তু ঢাকার ফ্রেন্ড, ছোট ভাইয়েরা চলে আসবে শুনে মাথায় আরও নাড়াচাড়া দিয়ে উঠলো, এখনই দরকার। এবারেই! এবারেই হবে! হলোও! গতকালকের মধ্যে সব টাকা ম্যানেজ হয়ে গেলো আমার। প্রিয় মানুষগুলো আর আল্লাহ যার পাশে আছেন, তার আর কি লাগে? ৪/৫ দিন বিশাল জার্নি করে আসা টায়ার্ড বন্ধুটাও পিছপা হলোনা এগিয়ে আসতে। আমার টাকা পাঠাতে দেরি, তবে ওর দেরি নেই যেতে। ঢাকার জ্যাম ঠেলে ২/৩ ঘন্টার রাস্তা পাড়ি দিয়ে এসে, আবার জ্যাম পাড়ি দিয়ে আমার ফ্রেন্ডের সাথে বসুন্ধরায় যাওয়ার ছোট ভাইটারও দেরি হয়নি এগিয়ে আসতে।

সারা দুপুরটা চষে বেড়িয়েছে ওরা বসুন্ধরা মার্কেট। ওইদিকে রাতেই ওদের লঞ্চ। টিকিট কাটা অলরেডি সেখানে। তবুও আমার স্বপ্নের জন্য ওরা এক মূহুর্ত চিন্তা না করে এই তলা-ওই তলা করেছে সারা দুপুর বিকেল। লঞ্চ মিস কিংবা এসব না ভেবেই আমার পাগলামিটাকে প্রশ্রয় দিয়ে পাগলামি ছিলো ওদেরও। আর সেই পাগলামিতেই হাতে আজ আমার স্বপ্ন। বাস্তবে কয়েক হাজার টাকা দাম হলেও, আমার কাছে দাম এটার লাখ টাকা। আর এই সমস্ত মানুষগুলোর অবদান যদি কখনো ভুলে যাই, সেদিনই কেবল আমি অকৃতজ্ঞ হয়ে উঠবো, যেটা আমার দ্বারা কখনোই হবেনা। এই কৃতজ্ঞতা সারাজীবন বয়ে বেড়াতে চাই।

যাই হোক, পরিশেষে কথা হচ্ছে স্বপ্ন পূরণ হয়েছেই, হয়েছে। যারা হেল্প করেনি, করতে চায়নি তাদের ছাড়াই হয়েছে। সময় লেগেছে অতিরিক্ত ১৫ দিন! খুব একটা বেশি না, তাইনা? স্বপ্নের ক্ষমতা এটাই। আজকে অ্যাবিলিটি থাকার পরেও কাউকে ফিরিয়ে দেয়াটা যে তার স্বপ্নকে আটকাতে পারেনা, এটা দেখে নিক সবাই। এবং এই স্বপ্ন পূরণের ক্ষেত্রে, একটা টাকাও আমার নিজের নয়। সব তারাই দিয়েছেন, তাদের থেকেই নেয়া যারা আমার স্বপ্ন দেখার পাগলামিকে প্রশ্রয় দিয়েছিলো। ধন্যবাদ যারা প্রশয় দেননি, হেল্প করার সামর্থ্য থাকলেও করেননি। চেয়েছিলাম শুধুমাত্র একটা কার্ড, এর বেশি কিছুইনা। তবুও ধন্যবাদ আবারও। আপনারা হেল্প করলে হয়তো দেনার ভাগিদার হয়ে থাকতাম কয়েকটা মাস! তবে এখন এটা পুরোটাই আমার। নিজের, একান্তই নিজের।আপনারা জিদ না জাগালে এতো দ্রুত পেতামই না কখনো এটাকে। তাহলে হয়তো একটা ক্রেডিট কার্ডের জন্য এখানে ওখানে ঘুরতাম।

রিমাইন্ডারঃ এই লেখাটা থাকবে। নিজের জন্য থাকবে। আমার প্রিয় মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্য থাকবে। বন্ধু, ছোট ভাইদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্য থাকবে। মা, খালামনি, নানু এদের জন্য থাকবে। কয়েকবছর পরে গিয়েও এই কৃতজ্ঞতা মনে রাখার জন্য বাঁচতে চাই। আর যারা অ্যাবিলিটি থাকলেও আসেনি, তাদেরকে চেনার জন্য থাকবে। আজ থেকে ঠিক ১০ বছর পরে যদি আমার সামর্থ্য থাকে, কোনো একটা স্বপ্ন দেখা ছেলের পাগলামিকে প্রশ্র‍য় দিয়ে সেদিন দেখিয়ে দিতে চাই, আমি আর যাই হোক অমানুষ নই। স্বপ্নকে প্রায়োরিটি না দেয়ার মতো অমানুষিকতা আমার নেই। এটা আমার জন্য একটা মোটিভেশন হয়ে থাকবে, শত দরজায় ঘুরেও যেটা পাইনি, সেটা কাছের মানুষগুলো কতোটা ইজিলি সলভ করে দিতে পারে!

আমার সার্কেলটা আসলেও খুব ছোট। এই কয়েকটা বন্ধু, ছোট ভাই মিলেই সমস্ত জীবন আমার। অথচ, এই ছোট সার্কেলে এতো ভালো কিছু মানুষ আছে যা সত্যিই ভাগ্য থাকলেই পাওয়া যায়। এরকম মানুষগুলোকে আমার চারপাশে রাখার জন্য, আল্লাহকে ধন্যবাদ।

ক্রেডিটঃ আমার আম্মু, আমার নানু, আমার ছোট্ট খালামনি, আমার সেজো খালামনিকে ধন্যবাদ। আমি গুরত্বটা বোঝাতে পেরেছি সবাইকে, যাদের পারিনি সেই কাজটা আম্মু করেছে। আম্মুর পাশাপাশি যেদিন নানুকে ভ্যাকসিন দিতে নিয়ে গিয়েছিলাম, সেদিন আমার সেজো খালামনিও আমার নানুকে ব্যাপারটা গুরুত্ব বুঝিয়েছে। তারা না থাকলে কখনোই হতোনা এসব! এদেরকে নিয়ে বেশি লিখতে পারবোনা, কারণ এই মানুষগুলো আমাকে সবসময় ভালোবাসে। এদের নিয়ে লিখতে গেলে লেখাগুলো আর শেষ হবেনা, আর তাছাড়া এদের নিয়ে লেখার যোগ্যতাও আমার নেই। একটা কথা বলি শুধু, ‘আম্মু, ছোট্ট খালামনি, কনক খালামনি, নানু, তোমাদের সবাইকে ভালোবাসি।’

আমার রায়হান চাচ্চু, যেই মানুষটাকে আমি বরাবরই ছোটবেলা থেকে আমাকে ভালোবাসতে দেখেছি। তার সাথে ছোটবেলার একটা দারুন সময় কাটিয়েছি আমি। নোকিয়া মিউজিক এক্সপ্রেস মোবাইলের গেইমস খেলা থেকে শুরু করে অনেক কিছুই যার থেকে আমি শিখেছিলাম। এখনো প্রতিনিয়ত শিখছি। আমার বলতে তাকে দেরি হয়েছিলো, কিন্তু আমার সমস্যা সলভ করতে তার দেরি হয়নি। কিসের জন্য বা কেনো লাগবে জানার আগেই, তার উত্তর ছিলো, ‘হ্যা।’ ধন্যবাদ চাচ্চু তোমাকে।

আমার বন্ধু সৌরভ। ক্রেডিট কার্ডের ব্যাপারটাকে যে প্রথমবারের মতো তুচ্ছ না করে গুরুত্ব দিয়েছিলো। ম্যানেজও করে ফেলতো আমার দরকার হলে। তবে দরকার পরেনি। বিশাল জার্নি শেষে এসেও, আমাকে কল দিয়ে জানাতে যে ভুলেনি তার ক্লাস অফ করে দিচ্ছে। যেদিন চলে আসার সময় তার, সেদিনও সকাল ১০ টা থেকে ক্লাস করে, কে জানে না খেয়েই হয়তো দৌড়েছে বসুন্ধরায়। একদিকে লঞ্চ মিস আরেকদিকে তার বন্ধুর স্বপ্ন। প্রথমটা কম্প্রোমাইজ করতে পারলেও, দ্বিতীয়টা করতোনা। ধন্যবাদ তোকে। ভালোবাসা নিস।

আমার ছোট ভাই স্বপ্নীল। ওর আর সৌরভের আশার কথা একসাথেই। ওর ক্যাম্পাস আলাদা। সেই ক্যাম্পাস থেকে সৌরভের বাসায় এসে আবারও বসুন্ধরায় যাওয়াটা, হয়তো ও বলেই পেরেছিলো। স্বপ্নীলের সাথে সাথে ধন্যবাদ মামুনকেও। যে স্বপ্নীল-সৌরভের সাথে ছিলো পুরোটা জার্নি। ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞ তোমাদের প্রতি আমি, বড় ভাইয়ের ভালোবাসা নিও।

আমার ছোট ভাই সিফাত। ছেলেটা যথেষ্ট চেষ্টা করেছিলো আমার জন্য। নিজে বিপদে থেকেও আমার জন্য ও নিজেও কয়েকটা দরজায় ঘুরেছিলো। সেই জন্য ওর-ও ধন্যবাদ প্রাপ্য।

আমার ছোট ভাই অভি শুভ, যথেষ্ট ইচ্ছে যার মধ্যে দেখেছি আমার জন্য। সবসময়ই। আমার প্রিভিয়াস একটা স্বপ্নের সময়, সে আমাকে হেল্প করেছিলো। আমার স্বপ্নকে তুচ্ছ না করার জন্য ধন্যবাদ।

আমার ভাই তাফসিরকে। প্রয়োজনের সময়ে যে আমাকে না করেনি। ভালোবাসা নিও ভাই। কৃতজ্ঞতা অনেক।

সর্বশেষে সেই অজ্ঞাত মানুষটা, যার নাম বলাটা আমার জন্য সম্ভব নয় এখন। বাধ্যবাধকতা আছে বেশ কিছু। বেশ কয়েকমাস আগে আমার একটা সিলি স্বপ্ন জেগে উঠেছিলো। সেই স্বপ্নের পাগলামিটুকু কেবল সেই জানতো, সে মূল্য দিয়েছিলো সেবারেও। আর এবারেও সেই আমাকে উৎসাহ দিয়েছে। আমার মতো পাগলামি করেছে। বারবার বলেছে, কিন্ডেল হবেই…হবেই। শরীর খারাপ নিয়ে আমার জন্য দৌড়াদৌড়ি করতেও সে পিছপা হয়না কখনো। আমি টাকা বাঁচিয়ে ৮ জিবি ভ্যারিয়েন্টের কিন্ডেল কিনতে চাইলেও সে আমাকে বাঁধা দিয়ে সেটাই কিনিয়েছে, যেটা মূলত আমি চেয়েছিলাম। এর প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা আছে আমার। শেষ করতে পারবোনা। একটাই কথা কেবল বলতে পারি, ‘ভালোবাসা নিবেন।’

পরিশিষ্টঃ আপনার জীবনে যদি কিছু প্রিয় মানুষ থাকে, যারা আপনাকে ভালোবাসে তাহলে আমার স্বপ্ন দেখায় কোনো বাধ্যবাধকতা নেই। আপনি ধুমিয়ে স্বপ্ন দেখতে পারেন। তাদেরকে গুরুত্বটা বোঝাতে পারলে তারাই আপনার হয়ে আপনার জন্য রাস্তা খুঁজে দেবে।

যারা আজ পাশে নেই প্রয়োজনে, তাদের চেহারা কখনো ভুলবেন না। ভবিষ্যতে কাজে আসবে। তবে যাদের আসলেও সামর্থ্য নেই, এবং বাধ্যবাধকতা থেকে আপনাকে না করতে হয়েছে তাদেরকে কখনো ভিলেনের কাতারে ফেলবেন না। এবং ভবিষ্যতে যদি কোনোদিন সুযোগ পান, অন্য কোনো স্বপ্নচারীর পাগলামিকে প্রশ্র‍য় দিয়ে দিয়েন।

স্বপ্নের ক্ষমতা অনেক। আজ বা কাল হোক পূরণ হবেই। জিদ থাকলে আরও দ্রুত হবে। আমার জিদের কারণেই আমার সব মিলিয়ে সময় লেগেছে মাত্র ১৫ দিন! এবং আবারও বলি, এখানের একটা টাকাও আমার নয়। সব তাদের দেয়া যারা আমাকে ভালোবাসে। আমাকে গেইনার হিসেবে দেখতে চায়।

কেউ থামিয়ে দিলেই আপনার স্বপ্ন শেষ ব্যাপারটা ভুল। জীবনে জিদ রাখুন বাকিটা এমনি হবে। স্বপ্ন দেখতে কোনো বাধা নেই। দেখুন, পূরণ করুন। সেগুলোর সাক্ষী নিজের প্রিয় মানুষগুলো করুন। আলহামদুলিল্লাহ সবকিছুর জন্য।

আজকের মতো এই পর্যন্তই, যারা এতোদূর পর্যন্ত পরেছেন তাদেরকে ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন, সুস্থ থাকবেন। আপাতত আল্লাহ হাফেজ।

শেয়ার করুনFacebookTwitterWhatsApp
লিখেছেন
সিয়াম মেহরাফ
আলোচনায় যোগ দিন

সিয়াম মেহরাফ

সিয়াম মেহরাফ

সিয়াম মেহরাফ একজন লেখক এবং গল্পকথক। তার বর্তমান মৌলিক বইয়ের সংখ্যা দুইটি। লেখালিখির পাশাপাশি অভিনয়ও তার আরেকটি প্যাশন।

নোটঃ

এই ওয়েবসাইটটির সকল ছবি, লেখা এবং ভিডিও সিয়াম মেহরাফ দ্বারা সংরক্ষিত। ওয়েবসাইটটির কোনো তথ্য ক্রেডিট কিংবা কার্টেসি ছাড়া কপি না করার অনুরোধ রইলো।

error: