অবরুদ্ধতার গল্প – দ্বিতীয় রিভিউ

অবরুদ্ধতার গল্প – দ্বিতীয় রিভিউ

‘অবরুদ্ধতার গল্প’, গল্প সংকলনটির শেষ ২১ টি গল্পের রিভিউ।

• অদ্ভুত এক আঁধার – জুবায়ের রুমেল

বাসায় ফেরার সময়ে এক ভয়াবহ অবস্থার মুখোমুখি হয় গল্পের একজন চরিত্র। সে জানে না এসব পেরিয়ে সে বেঁচে ফিরতে পারবে কিনা। তার সামনে ভাসতে থাকে বিভিন্ন চেহারা। ওইদিকে, তার অপেক্ষায় বসে আছে কেউ। অতিপ্রাকৃত ধরণের একটি গল্প।

• ক্লেশ – সুমিত শুভ্র

গল্পটার শুরু একজন ষাটোর্ধ্ব গবেষক আজগর মৃধাকে দিয়ে। যিনি আবিষ্কার করেছেন দারুন এক স্যাটেলাইট। যেই স্যাটেলাইট খুঁজে বের করতে পারে দুঃখ জর্জরিত তরঙ্গ। সেই তরঙ্গের সাহায্যেই সে খুঁজে পান সবচেয়ে কষ্টে থাকা কাউকে। এবং শুনতে চলে যান ওই মানুষটার গল্প। কিন্তু তখনই গল্পটা মোড় নিতে থাকে নানান রহস্যে। বেশ ভালো রকমেরই একটা গল্প বলা যায়।

• এদিক দিয়ে কাউকে ঘোড়ায় চড়ে যেতে দেখেছেন? – নাবিল মুহতাসিম

স্বাভাবিকভাবে চলতে থাকা দু’জন মানুষের কথোপকথনের মোড় ঘুরে যায়, যখন তাদেরই একজন আরেকজনকে উদ্দেশ্য করে প্রশ্ন করে, “এদিক দিয়ে ঘোড়ায় চড়ে কাউকে যেতে দেখেছেন?” করোনার সময়ে, এই লকডাউনে সব যানের উপর নিষেধাজ্ঞ। ঘোড়ার গাড়ি কি তার মধ্যে পড়ে না? এক পর্যায়ে গল্পে ‘দ্য ফোর হর্সমেন’ এর ব্যাখা চলে আসে। যেখানে চারটি ঘোড়া, চারটি পরিস্থিতির প্র‍তি ইঙ্গিত করে। কিন্তু, কিসের প্রতি সেই ইঙ্গিত! শেষের দিকে, এসে গল্পটা মোড় নেয় দারুন এক নাটকীয়তায়। বর্ণনা ভীষণ ভালো লেগেছে। এবং গল্পটা তো অবশ্যই।

• অবশেষে – রাইসুল আরেফিন

দুজন স্বামী-স্ত্রীর গল্প। ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন কারণে ভয় মেয়েটার। বিয়ের পরেও সেই ভয় কাটেনি। গোপনীয়তা ভঙ্গের কারণে, স্বামী রেগে যান তার উপরে। পা বাড়ান ভুল পথে। কিন্তু স্ত্রীর কথা মনে পড়তেই সে ফিরে আসেন আবার। এতোদিন ধরে সহ্য করে আসা মেয়েটার উপর রাগ করেও, মন আবার গলে যায়! মূলত, তখন সে ফিরে আসে আবার ঘরে। ভেবেছিলো রাগে ফেটে যাবে তার স্ত্রী। কিন্তু তা হলোনা! পরদিন সকালেই স্ত্রী জানায় তার সিদ্ধান্ত। কি সিদ্ধান্ত? গল্পের শেষটা দারুন লেগেছে।

• ছোট সামছু’র লকডাউন বৃত্তান্ত – শরীফুল হাসান

লকডাউনে এক প্রকার বিপদেই পড়ে গিয়েছে ছোট সামছু। টাকা পয়সা নেই হাতে। এক ভাইকে কল করলেও সে গালি দিয়ে ফোন রেখে দেয়। যে কাজটা দিয়ে জীবনে আয়-রোজগারের শুরু সেটাই করবে বলে সিদ্ধান্ত নেয়। এক বাড়িতে ঢুকে রান্নাঘরে আগে ঢুকে যায়। প্রচুর খাবারের দরকার তার। কিছু মাংসের টুকরো গিলে নিলো। টের পেলো মাঝবয়সী এক লোক দাঁড়িয়ে আছে কাছেই। এরপরে গল্পের ঘটনা মোড় নিতে শুরু করে অন্যদিকে। সাবলীল বর্ণনায়, দারুন একটা গল্প। শেষটাও ভীষণ চমৎকার।

• শাহেদ আলীর ফ্যান্টম হাত! – মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন

গল্পের শুরুতেই বলা হয়েছে, জ্ঞান ফিরেই আবিষ্কার ডানহাতটা হারিয়েছে সে। এরপরে সেই হাত নিয়ে নানা রহস্য! কিন্তু ফ্যান্টম হাত? তা আবার কি!? এই গল্পটা নিয়ে বিশেষ কিছুই বলার নেই। কারণ যিনি গল্পটা লিখেছেন, তিনি বর্ণনা, ব্যাখা এবং চরিত্র গঠনে সেরা। তার বাকি সবগুলো গল্পের মতোই এটাও আমার মন কেড়ে নিতে সক্ষম হয়েছে। শত হলেও, আইডল বলে কথা।

• ছায়ার সওদা – সিদ্দিক আহমেদ

রাতেরবেলায় লেখকের ঘরে ঢুকে পড়ে কেউ। যে ঢুকে পড়েছে সে বিক্রি করতে চাচ্ছে তার ‘ছায়া।’ একটা সময় তাদের মধ্যাকার কথোপকথনে উঠে আসে কিভাবে এই ছায়াটা সঙ্গী হয়েছিলো অজ্ঞাত ব্যক্তির। তবে লেখক ব্যাপারটাকে ব্যাখা করেছিলেন অন্যভাবে। এক পর্যায়ে ছায়াটা বিক্রি করার জন্য উঠেপড়ে লাগেন সেই অজ্ঞাত ব্যক্তি। অনেক বাক-বিতর্কে ছায়াটা কিনে নেন লেখক। আপদ গেলো! কিন্তু শেষটায়? কে জানে, আপদ গিয়েছে নাকি শুরু হলো!

• সময়ের মাত্রায় একজন সুন্দরম – যারিন তাসনিম প্রমি

একজন খুনি খুন করেছে, কিন্তু লাশ কোথায় রেখেছে খুঁজে পাচ্ছে না। পুলিশকে ডেকে পাঠিয়েছে সে। কিন্তু রক্তের ছিঁটেফোঁটা বা কিছুই নেই। “ব্যাটা নির্ঘাত মজা করছে”, ভাবতে লাগে পুলিশেরা। কিন্তু ঘটনা যতোই এগোতে থাকে, প্যাঁচ লাগতে থাকে একটার পর একটা। কি হলো, কেনো হলো, কি হচ্ছে! কে জানে! পীচ- কালো অসীমের শূন্যতায় হারিয়ে যাওয়া যেতে পারে গল্পটার হাত ধরে।

• মোক্ষম চাল – আমের আহমেদ

রাশিয়া, আমেরিকার যুদ্ধের ব্যাখা সমৃদ্ধ গল্পটায়, দেয়া হয়েছে বহু তথ্য৷ শুরুটা হয়, একটা নোটিফিকেশনের দিকে তাকিয়ে যখন রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি ঘামতে থাকেন ঠিক তখনই। কিন্তু গল্পের শেষে জয়ী হবে কে? কে জানে! মোক্ষম চাল, টু বি কন্টিনিউড…

• অপরিচয় – সালমান হক

গল্পটা মুক্তিযুদ্ধের একটা সময়কে নিয়ে, রাশেদ থেকে শুরু হয় যেটা। বিজয়ীর বেশে যুদ্ধ থেকে স্বাধীন রাজধানীতে পা রাখে রাশেদ এবং আরেকজন চরিত্র সেলিম। যাওয়ার কোনো জায়গা নেই রাশেদের। কারণ, নেই তার বাবা-মা। নেই তার কোনো পরিচয়। বর্ণনা সুন্দর, তবে শেষটা বিষন্নতার! ভালো লেগেছে আমার প্রচন্ড।

• আকিফো – সিহান নাইম

রেনার্ড নামের একটা চরিত্র দিয়ে শুরু হয় গল্পটা। যে নিজের স্বীকার খুঁজে বেড়াচ্ছে। অন্যদিকে, বাবা-মা হারা ইরফান ছাদে ঘুরতে গিয়ে খুঁজে পায় এক অদ্ভুত যন্ত্র! যন্ত্রটা এবং দু’জন মানুষ নিয়ে চলতে থাকা গল্পটায় আছে সিরিয়াল কিলার এর রহস্য। তবে কে জানে, গল্পের প্রধান দুই চরিত্রের পরিনতি কি হয়, আর আকিফো-ই বা কি! অসাধারণ লেগেছে গল্পটা আমার।

• একটা সিনেমা দেখবেন? – ওয়াসিফ নুর

গল্পের নামের মতো উদ্ভট নামটা একটা সিনেমার। যেটার পোষ্টারের দিকে তাকিয়ে চোখ আটকে যায় গল্পের মূল চরিত্রের। সিনেমা দেখতে এমনিতেও ভীষণ পছন্দ করে সে। এই সিনেমাটা দেখারও লোভ সামলাতে পারলোনা। টিকিট কেটে যখন হলে ঢুকলো, দেখলো সেখানে আর কেউ নেই। সে একাই! শুরু হয়ে যায় সিনেমাটা। সবকিছু থেকে বের হয়ে গেলেও, কিছু একটা রয়ে যায় তার সাথে। স্মৃতি, নাকি অন্যকিছু?

• এনিওয়ার্ম – অনন্যা নাজনীন

এনিওয়ার্ম একটা কোম্পানির নাম। যেখানকার প্রোগ্রামার কাজ করে যাচ্ছে তাদের দর্শকদেরকে নতুন নতুন উদ্ভাবনের আনন্দ দেয়ার। তার নাম কিশিয়ে মিতো। চলতে থাকে গল্পটা। নতুন আপডেটেড প্রোগামের মাধ্যমে ভালোই যাত্রা যেতে থাকে এনিওয়ার্মের। কিন্তু শেষটাতেও কি সুন্দর থাকে সেই যাত্রা? জানা নেই উত্তর, তবুও চলতে থাকুক ‘এনিওয়ার্ম’- এর যাত্রা।

• দোযখ – কাজী ঐশী

একটা বিজ্ঞাপন দিয়ে শুরু হয় গল্পটা। দোযখের বিজ্ঞাপন! বেশ ইন্টারেস্টিং, একই সাথে অদ্ভুতও। আগ্রহী হয়ে যায় গল্পের চরিত্র মাসুদ। ফুটফুটে মেয়েটা বায়না ধরে বিকেলে ঘুরতে যাওয়ার। কিন্তু বিকেলে অফিসে যেতে হবে তাকে। অফিস শেষে চলে যায় সেই বিজ্ঞাপনের উল্লেখ্য ঠিকানায়। দোযখ কি দেখতে পারবে মাসুদ? গল্পটা ভীষণ ইন্টারেস্টিং। ভালোই লেগেছে আমার। গল্পের ঘুরতে থাকা রহস্যটা অসাধারণ। “ঘুরতে থাকুক!”

• হারানো বিজ্ঞপ্তি – তানযীলা তারাইয়্যান

নিরবতা-নিস্তব্ধতায় থাকতে চাওয়া থেকে পছন্দ হয়ে যায় নীল রঙ্গা এক বাড়ি। থাকতে দিতে নারাজ প্রৌঢ়ার, অদ্ভুত দুই শর্তে রাজী হয়ে যান তিনিও। থাকতেও শুরু করেন। কিন্তু হারিয়ে যায় গল্পের চরিত্র টুকু। এরপরে মীরা। গেলো কোথায় তারা? জানেনা সে! উত্তর পায়না কোনো! রহস্যে ঘেরা চলতে থাকা এই গল্পটা শেষ হয় বিষন্নতায়। ভীষণ ভালো একটা গল্প।

• মহামারী – মৌলি আখন্দ

স্বামী-স্ত্রী আর তাদের মেয়ে! গল্পটা সাধারণ। চলতে চলতে ধরা দেয় বিষন্নতা। খানিকটা সুখ, কিছুটা জ্বালাপোড়া। এই মহামারী করোনায় চলতে থাকা একটা পরিবারের গল্প। তবে গল্পটার চরিত্রের কেউ একজন তার নিজের জীবনের গল্পটা পুরোপুরি দেখে যেতে পারবেন কিনা কে জানেন! শেষ হবে কবে এই ‘মহামারী?’

• মৃত্যু – তানজিল সা’দ

মৃত্যুকে কি কখনো আটকানো যায়? পেছানো যায়? নাকি যা ঘটার তা ঘটবেই। ভাগ্যের নির্ধারিত বিষয়টা কি যেকোনো ভাবেই হবে? মৃত্যুর চাইতে বড় মুক্তির বিষয় আর কি হতে পারে? মৃত্যুকে ফাঁকি দিতে চাইলে হয়তো যাবে আরও জীবন! হবে আরও ক্ষতি। উত্তর অজানা, তবে মৃত্যু সবচেয়ে নির্মম সত্য। যার কোনো পরিবর্তন নেই। হবেওনা। উপরোক্ত সবগুলো প্রশ্নের উত্তর সমৃদ্ধ এই গল্পটা, মৃত্যুকে মনে করিয়ে দেবে একবার হলেও!

• উধাও গল্প – সালমান সাকিব জিসান

জাদু পছন্দ করে ঐন্দ্রিলা। বাবা ক্ষমতাধর। নাম হেমেন্দ্রবাবু। মা অন্য ধর্মের। অনেকেই ঐন্দ্রিলার মাকে অপয়া, অলক্ষী বলে অপবাধ দিলেও ছাড়তে পারেননি হেমেন্দ্রবাবু তাকে। আগলে রেখেছেন। আগলে রাখার জন্য যা যা দরকার করেছেন সবটাই। উধাও গল্প থেকে হারিয়ে যায় কে তাহলে? ঐন্দ্রিলা? কিন্তু কেনো? উত্তরটা অজানা নয়, ‘উধাও গল্প’ এর দুনিয়ায়!

• ফিয়ার অব ডেথ – নওশের ডন

নতুন শহরে ঘুরতে বেশ ভালোই লাগে আমাদের, তাইনা? নতুন খাবার, দোকান-পাট, বাড়ি সবকিছুই আকৃষ্ট করে আমাদের। ওহ হ্যা! নতুন খাবারও। ঘুরতে ঘুরতে অজানা জায়গায় চলে আসলে কেমন অনূভুতি হয়? দুঃসাহসী মানুষগুলোও বোধয় হুট করে কিছুটা সময়ের জন্য দূর্বিষহ হয়ে পড়ে! ভয়াবহতা চেপে বসে। বহু মানুষের মধ্যে থাকাকালীনও ঘামে ভিজে যায় গল্পের লেখকের শার্ট। শুকিয়ে আসে গলা। কিন্তু কেনো? কারা সেই মানুষগুলো? কিন্তু শুধু কি লেখকেরই? আমাদেরও তো আছে, “ফিয়ার অব ডেথ” অসাধারণ লেগেছে বর্ণনাগুলো। গল্পটাও বেশ শক্তপোক্ত।

• অস্তিত্বের বিষাক্ত লোবান – সালেহ আহমেদ মুবিন

কেমন গল্প বলা যেতে পারে এটাকে জানা নেই, তবে কিছু মানুষের বাস্তবিকতা ফুটে উঠেছে এই গল্পে। জীবন ধারণ কতো কষ্টের মানুষের। ক্ষুধার যন্ত্রণা কি প্রবল! যার জন্য একসময়ে করা হয় তারাই ছেড়ে দেয় অস্তিত্বের লড়াইয়ে। যেখানে তারাই রাখতে পারতো অনেকটা সুখে। এমনকি নিজের সন্তানেরাও। জীবনে এসব ঘটতে থাকা মানুষগুলো সবসময়ই একটা চিন্তায় পড়ে যায়, তাদের কি আসলেই অস্তিত্ব আছে? মাঝে মাঝে সেই চিন্তার সাথে একটা প্রশ্নও জুড়ে দেয় তারা হয়তো, খোদা কি আছেন? কতোটা কষ্টের পর্যায়ে গেলে এসব প্রশ্ন করা যায় তা হয়তো তারাই উপলদ্ধি করতে পারে কেবল! আর সেই উপলব্ধিটুকুর কিছুটা অনূভতি হলেও টের পাওয়া যেতে পারে, “অস্তিত্বের বিষাক্ত লোবান” -এ।

• জীবে প্রেম – গোলাম কিবরিয়া

স্বামী-স্ত্রীর গল্প। তবে একটু ভিন্নধর্মী। মুহিব-অদিতি যাদের বিয়েটা প্রেম করেই। মাঝে মাঝে এমন এমন কিছু হয় আমাদের জীবনে যার কারণে আমরা আফসোস করে যাই সারাজীবন। আবার অনেকেই, জীবনের জরুরি বিষয়গুলোর চাইতে বেশি গুরুত্ব দিয়ে ফেলি বাইরের কিছুকে। মুহিবের প্রচন্ড ভালোবাসা জীবের প্রতি। রাস্তার কুকুরগুলোর ক্ষুধা সে সহ্য করতে পারে না একদমই। বিয়ের আগেও পারতো না। কি মায়া, টান তার! এটাতে অন্যায়ের কিছুই নেই। কিন্তু আসলেই কি নেই অন্যায়ের কিছু? জীবে ভালোবাসতে গিয়ে কেউ কি ভুলে যেতে পারে নিজেরই হারিয়ে ফেলা কোনো এক অস্তিত্ব? হয়তো পারে! এই গল্পটাও ভীষণ অসাধারণ, যা মোড় নিয়ে নেবে হুট করেই।

বইঃ অবরুদ্ধতার গল্প (গল্প সংকলন)
সম্পাদনায়ঃ শরীফুল হাসান
প্রকাশনীঃ বাতিঘর
ধরণঃ মিশ্রিত
মূল্যঃ বিনামুল্যে প্রকাশের জন্য পিডিএফ
বইটি সম্পর্কে কিছু কথাঃ ‘অবরুদ্ধতার গল্প’, গল্প সংকলনটি বাতিঘর প্রকাশনী থেকে শরীফুল হাসানের সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়। লকডাউনের সময়টায় যখন মানুষ ঘরবন্দী, তখন বাতিঘর প্রকাশনীর সকল লেখকদের পক্ষ থেকে বইপড়ুয়াদের জন্য এই গল্প সংকলনটি ‘পিডিএফ’ আকারে বিনামূল্যে প্রকাশিত করা হয়।

শেয়ার করুনFacebookTwitterWhatsApp
লিখেছেন
সিয়াম মেহরাফ
আলোচনায় যোগ দিন

সিয়াম মেহরাফ

সিয়াম মেহরাফ

সিয়াম মেহরাফ একজন লেখক এবং গল্পকথক। তার বর্তমান মৌলিক বইয়ের সংখ্যা দুইটি। লেখালিখির পাশাপাশি অভিনয়ও তার আরেকটি প্যাশন।

নোটঃ

এই ওয়েবসাইটটির সকল ছবি, লেখা এবং ভিডিও সিয়াম মেহরাফ দ্বারা সংরক্ষিত। ওয়েবসাইটটির কোনো তথ্য ক্রেডিট কিংবা কার্টেসি ছাড়া কপি না করার অনুরোধ রইলো।

error: